November 24

বর্ণ, স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণ কাকে বলে?কত প্রকার।সংজ্ঞা সহ উদাহরণ

কতকগুলো ধ্বনির সাহায্যে আমরা মৌখিকভাবে মনের ভাব প্রকাশ করে থাকি। কিন্তু মনের ভাব লিখে প্রকাশ করতে হলে প্রতিটি ধ্বনির জন্য এক একটি সংকেত বা চিহ্ন ব্যবহার করতে হয়। ধ্বনির পরিবর্তে ব্যবহৃত এসব সংকেত বা চিহ্নকে বর্ণ বলে। যেমন-বাংলায় অ, আ, ক, খ এবং ইংরেজিতে a, b, c, d ইত্যাদি।

সংজ্ঞা : ভাষা লিখে প্রকাশ করার জন্য যেসব সাংকেতিক চিহ্ন বা প্রতীক ব্যবহৃত হয়, সেগুলোকে বর্ণ বলে। যেমন-অ, আ, ক, খ ইত্যাদি।

বর্ণের প্রকারভেদ :

বাংলা বর্ণ প্রধানত দুই প্রকার। যথা-

১. স্বরবর্ণ ও

২. ব্যঞ্জনবর্ণ।

১। স্বরবর্ণ : যেসব বর্ণ অন্য বর্ণের সাহায্য ছাড়া নিজে নিজেই স্পষ্টভাবে উচ্চারিত হয়, সেগুলোকে স্বরবর্ণ বলে। বাংলা ভাষায় স্বরবর্ণ ১১টি। যথা-অ, আ, ই, ঈ, উ, ঊ, ঋ, এ, ঐ,ও, ঔ

২। ব্যঞ্জনবর্ণ : যেসব বর্ণ স্বরবর্ণের সাহায্য ছাড়া স্পষ্টরূপে উচ্চারিত হতে পারে না, সেগুলোকে ব্যঞ্জন বলে। বাংলা ভাষায় ব্যঞ্জনবর্ণ মোট ৩৯টি। যথা-

আরও পড়ুন