sikkhagar
@sikkhagar
419 posts

স্বরসন্ধি কাকে বলে?স্বরসন্ধি গঠনের দশটি নিয়ম।উদাহরণ সহ ব্যাখ্যা

সংজ্ঞা : স্বরবর্ণের সাথে স্বরবর্ণের মিলনে যে সন্ধি হয় তাকে সরসন্ধি বলে। যেমন : হিম + আলয় = হিমালয়, পরি + ঈক্ষা = পরীক্ষা, জন + এক = জনৈক ইত্যাদি।

সন্ধি কাকে বলে?কত প্রকার।সন্ধির উদ্দেশ্য ও প্রয়োজনীয়তা-উদাহরণ সহ

সন্ধি শব্দের অর্থ মিলন। আমরা যখন দুটি শব্দ পাশাপাশি উচ্চারণ করি, তখন শব্দ দুটির কাছের বর্ণ দুটি অনেক সময় আলাদাভাবে উচ্চারিত হয় না। দুয়ে মিলে মিশে যায়। এভাবে পাশাপাশি দুটি বর্ণের মিলনকে সন্ধি বলে। যেমন-হিম + আলয় = হিমালয়, বিদ্যা + আলয় = বিদ্যালয়, মহা + আশয় = মহাশয় ইত্যাদি।

এককের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি কি? মৌলিক এককসমূহ ও এর সুবিধা

দৈনন্দিন কাজকর্ম ও ব্যবসা বাণিজ্যের কারণে প্রাচীনকাল থেকে মাপের প্রচলন ছিল। এই মাপের জন্য বিভিন্ন রাশির স্থানীয় বা এলাকা ভিত্তিক বহু একক প্রচলিত ছিল। যেমন- কিছু কাল পূর্বেও আমাদের দেশে ভরের একক হিসাবে মণ, সের ইত্যাদি চালু ছিল। দৈর্ঘ্যের জন্য গজ, ফুট, ইঞ্চি এখনও প্রচলিত আছে।

ভার্নিয়ার ধ্রুবক,লঘিষ্ঠ গণন এবং তুলা যন্ত্র কাকে বলে?বিস্তারিত

ভার্ণিয়ার ধ্রুবক : প্রধান স্কেলের ক্ষুদ্রতম এক ভাগের চেয়ে ভার্ণিয়ার স্কেলের এক ভাগ কতটুকু ছোট, তার পরিমাণকে ভার্ণিয়া ধ্রুবক বলে। S প্রধান স্কেলের 1 ক্ষুদ্রতম ভাগের দৈর্ঘ্য এবং n ভার্ণিয়ারের ভাগ সংখ্যা হলে,

অপিনিহিতি,অভিশ্রুতি,সমীভবন ও স্বরসঙ্গতি কাকে বলে?উদাহরণ সহ ব্যাখ্যা

অপিনিহিতি : শব্দস্থিত ব্যঞ্জনবর্ণের পরবর্তী ই-কার বা উ-কার যথাস্থানে উচ্চারণ না করে ব্যঞ্জনবর্ণের পূর্বেই উচ্চারণ করার রীতিকে অপিনিহিতি (Apenthesis) বলে। যেমন — আজই-আইজ; কালই-কাইল; আশু-আউশ; সাধু-সাউধ।

ধ্বনি পরিবর্তন কাকে বলে? কত প্রকার উদাহরণ সহ বিস্তারিত

ভাষা এবং ধ্বনি পরস্পর নিবিড়ভাবে জড়িত। একটি ছাড়া অন্যটি কল্পনাও করা যায় না। ভাষার মতো ধ্বনিও পরিবর্তিত হয়। বিশেষ করে দ্রুত উচ্চারণের সময় এটি ঘটে থাকে। এ ছাড়া অন্য অনেকভাবেও ধ্বনির পরিবর্তন সাধিত হয়। তাই ব্যাকরণে ধ্বনি পরিবর্তনের আলোচনা অপরিহার্য।

(অ - ঔ এবং ক - হ )পর্যন্ত বাংলা বর্ণ দিয়ে শব্দ গঠন

শব্দ গঠন বাংলা ভাষার গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক। এখানে প্রায় সকল বর্ণের যথা- অ থেকে ঔ এবং ক — হ পর্যন্ত বাংলা বর্ণ দিয়ে শব্দ গঠন করে দেখানো হয়েছে। যা শিক্ষার্থীদের অনেক উপকারে আসতে পারে।

যুক্তবর্ণ কাকে বলে?কত প্রকার।যুক্তবর্ণ দিয়ে শব্দ ও বাক্য গঠন

দুই বা দুয়ের অধিক ব্যঞ্জনবর্ণ একত্রে মিলিত হয়ে যুক্তবর্ণ গঠিত হয়। যেমন- স এবং ক মিলে হয় = স্ক, ষ এবং ট মিলে হয় = ষ্ট ইত্যাদি। বাংলা ভাষায় যুক্তবর্ণের সংখ্যা অনেক। যুক্তবর্ণকে সংযুক্তবর্ণ বা যুক্তাক্ষরও বলা হয়। যুক্তবর্ণ বা যুক্তাক্ষরগুলো কখনো ওপর-নিচ, আবার কখনো বা পাশাপাশি লেখা হয়।