গরুত্বপূর্ণ কিছু বিরাম চিহ্নের ব্যবহার অনুচ্ছেদ ও প্রয়োজনীয়তা
শব্দ বা বাক্য লেখার সময় ভাষার সৌন্দর্যকে সঠিকভাবে প্রকাশের জন্য যে সকল বিরতিসূচক বা সাঙ্কেতিক চিহ্ন ব্যবহার করা হয়, সেগুলোকে যতি বা বিরাম চিহ্ন বলে। যেমন- (,), (।), (-) ইত্যাদি ।
যতি বা বিরাম চিহ্নের প্রয়োজনীয়তা :
বিরাম চিহ্ন না থাকলে বাক্যের অর্থ অসম্পূর্ণ থেকে যায়। বিরামহীন বাক্য কখনও সম্পূর্ণ অর্থ প্রকাশ করতে পারে না। বিরাম চিহ্ন না থাকলে অনেক সময় বাক্যের বিপরীত অর্থ হয়ে যায় । তাই বাক্যে বিরাম চিহ্নের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।
বিরাম চিহ্নের ব্যবহার অনুচ্ছেদ :
১. অতীতে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল অনেক কম তখন কৃষকের অবস্থা ছিল সচ্ছল তাদের গোয়াল ভরা ছিল গরু গোলা ভরা ছিল ধান কৃষাণীর বাটা ভরা ছিল পান এবং গ্রামবাসীর গলায় ছিল গান
উত্তর : অতীতে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল অনেক কম। তখন কৃষকের অবস্থা ছিল সচ্ছল। তাদের গোয়াল ভরা ছিল গরু, গোলা ভরা ছিল ধান। কৃষাণীর বাটা ভরা ছিল পান এবং গ্রামবাসীর গলায় ছিল গান ।
২. সেই রুটির দোকানে আসতেন সেখানকার দারোগা কাজী রফিজ উদ্দিন তার বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল থানার শিমলা গ্রামে নজরুলকে দেখে তার লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ জানতে পেরে তার গান বাজনা শুনে তিনি মুগ্ধ হলেন
উত্তর : সেই রুটির দোকানে আসতেন সেখানকার দারোগা কাজী রফিজ উদ্দিন। তার বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল থানার শিমলা গ্রামে ৷ নজরুলকে দেখে তার লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ জানতে পেরে, তার গান বাজনা শুনে তিনি মুগ্ধ হলেন।